ডেক্স নিউজ : মানহানিকর বক্তব্য দেয়ায় অভিযোগ তুলে বদিউল আলম মজুমদারকে উকিল নোটিস পাঠিয়েছেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী। সাত দিনের মধ্যে জবাব না দিলে মামলা করারও হুমকি দিয়েছেন তিনি। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শ্যামল কুমার রায়ের মাধ্যমে ৮ জানুয়ারি এই নোটিস পাঠানো হয়েছে বলে শনিবার জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের এক সংবদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৭ ডিসেম্বর সুশাসনের জন্য নাগরিক- সুজনের মানহানিকর সংবাদ সম্মেলন এবং তা বিভিন্ন ইলেকট্রনিক চ্যানেল ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রচার ও প্রকাশের প্রেক্ষিতে সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারকে আইনি নোটিস দেয়া হয়েছে।
গত ২৮ ডিসেম্বর এক আলোচনায় ৫ জানুয়ারির নির্বাচন স্থগিতের দাবি জানিয়েছিলেন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধির দাবিদার বদিউল আলম মজুমদার।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ- সিপিডি, সুজন, টিআইবি ও আইন সালিশ কেন্দ্র যৌথভাবে ওই অলেঅচনার আয়োজন করে।
ডেপুটি স্পিকার শওকত আলীর সঙ্গে যোগযোগ করা হলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “আমাকে নিয়ে মানহানিকর বক্তব্য দেয়ায় আমি বদিউল আলম মজুমদারকে উকিল নোটিস পাঠিয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে নোটিসের জবাব না দিলে তার বিরুদ্ধে মামলা করব।”
সুজনের সংবাদ সম্মেলনের পর ৩০ ডিসেম্বরও এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আলোচনায় মিথ্যা তথ্য উপস্থাপনের অভিযোগ করেন ডেপুটি স্পিকার।
তিনি বলেন, “আমার বার্ষিক আয় ৪৪৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে সুজনের সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়েছে- যা বিভ্রান্তিমূলক। এক্ষেত্রে আয় বৃদ্ধির কারণ উল্লেখ না করে অসততার আশ্রয় নেয়া হয়েছে।”
“২০০৮ সালে আমার আয় ছিল ৪৪ হাজার ১০৬ টাকা । আমি তখন সংসদ সদস্য বা ডেপুটি স্পিকার ছিলাম না। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর তারিখে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমি জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হই। ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত প্রায় পাঁচ বছর আমি ডেপুটি স্পিকার হিসেবে পারিতোষিক ও ভাতাদি গ্রহণ করেছি। সে অনুপাতে ২০১৩ সালে আমার বার্ষিক আয় আনুমানিক বিশ লক্ষ টাকা হতেই পারে। এতে বিস্মিত হওয়ার কিছুই নেই। আমার আয় যা বেড়েছে তা বৈধভাবেই বেড়েছে।”
‘সুজন’ নিজের সারা জীবনের অর্জিত সুনাম ও সততাকে ক্ষুণ্ন করেছে বলেও ওই বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করে ডেপুটি স্পিকার।
এতে বলা হয়, গত ২৭ ডিসেম্বর সুশাসনের জন্য নাগরিক- সুজনের মানহানিকর সংবাদ সম্মেলন এবং তা বিভিন্ন ইলেকট্রনিক চ্যানেল ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রচার ও প্রকাশের প্রেক্ষিতে সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারকে আইনি নোটিস দেয়া হয়েছে।
গত ২৮ ডিসেম্বর এক আলোচনায় ৫ জানুয়ারির নির্বাচন স্থগিতের দাবি জানিয়েছিলেন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধির দাবিদার বদিউল আলম মজুমদার।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ- সিপিডি, সুজন, টিআইবি ও আইন সালিশ কেন্দ্র যৌথভাবে ওই অলেঅচনার আয়োজন করে।
ডেপুটি স্পিকার শওকত আলীর সঙ্গে যোগযোগ করা হলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “আমাকে নিয়ে মানহানিকর বক্তব্য দেয়ায় আমি বদিউল আলম মজুমদারকে উকিল নোটিস পাঠিয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে নোটিসের জবাব না দিলে তার বিরুদ্ধে মামলা করব।”
সুজনের সংবাদ সম্মেলনের পর ৩০ ডিসেম্বরও এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আলোচনায় মিথ্যা তথ্য উপস্থাপনের অভিযোগ করেন ডেপুটি স্পিকার।
তিনি বলেন, “আমার বার্ষিক আয় ৪৪৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে সুজনের সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়েছে- যা বিভ্রান্তিমূলক। এক্ষেত্রে আয় বৃদ্ধির কারণ উল্লেখ না করে অসততার আশ্রয় নেয়া হয়েছে।”
“২০০৮ সালে আমার আয় ছিল ৪৪ হাজার ১০৬ টাকা । আমি তখন সংসদ সদস্য বা ডেপুটি স্পিকার ছিলাম না। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর তারিখে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমি জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হই। ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত প্রায় পাঁচ বছর আমি ডেপুটি স্পিকার হিসেবে পারিতোষিক ও ভাতাদি গ্রহণ করেছি। সে অনুপাতে ২০১৩ সালে আমার বার্ষিক আয় আনুমানিক বিশ লক্ষ টাকা হতেই পারে। এতে বিস্মিত হওয়ার কিছুই নেই। আমার আয় যা বেড়েছে তা বৈধভাবেই বেড়েছে।”
‘সুজন’ নিজের সারা জীবনের অর্জিত সুনাম ও সততাকে ক্ষুণ্ন করেছে বলেও ওই বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করে ডেপুটি স্পিকার।
Source : bangla.bdnews24.com
No comments:
Post a Comment